নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা (Boat Racing)

নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা (Boat Racing)
Photo by Atul Vinayak / Unsplash

উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। বৈঠার সলাৎ সলাৎ শব্দ আর বাদ্য যন্ত্রের তালে তালে জারি আর সারি গান গেয়ে মাঝি মাল্লারা প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। হাজারো মানুষ নদীতে ট্রলার নিয়ে এবং দুই তীরে দাঁড়িয়ে নেচে গেয়ে উল্লাস করে প্রতিযোগিদের উৎসাহ দেন। নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের নৌকাগুলো সুগন্ধা, ধানসিঁড়ি, বিষখালী ও গাবখান এই চারনদীর মোহনা থেকে শুরু হয়ে লঞ্চঘাট, পৌর খেয়াঘাট, ডিসি পার্ক হয়ে পৌর মিনি পার্ক এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। 

নদীতে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা এক প্রাণের উৎসব

নদীতে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা এক প্রাণের উৎসব। পড়ন্ত বিকেলে এই নৌকা বাইচ দেখতে ভিড় করেন লাখো দর্শক।  চমৎকার এই বাইচ দেখে দারুণ খুশি দর্শক । নৌকা বাইচ উপলক্ষে শহর জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। ভাদ্র মাসের তপ্ত দুপুর গড়ানোর আগেই জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছোট-বড় নৌকা নিয়ে উৎসাহী দর্শকরা নদীর দুই পাড়ে হাজির হতে থাকেন। ভরা  নদীর  বুকে বাহারী নৌকার নাও দৌড়ানী নদীর   পাড়ের মানুষজনকে নিয়ে চলে এক অন্য রকম আনন্দলোকে।

১৫টি দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়

১৫টি দল প্রতিযোগী দল তাদের সুসজ্জিত নৌকা আর রঙ-বেরঙের বাহারি পোশাক পরে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা চলার সময় বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে মাঝিদের ভাটিয়ালী গান।  তিন দিনব্যাপী এই প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, খুলনা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুরসহ বিভিন্ন জেলার প্রত্যান্ত এলাকা থেকে শতাধিক বাহারি রঙের নৌকার আগমন ঘটে। প্রতিযোগীতায় বাছাড়ি, জয়নাগরি, কোষা, টালী ও ছান্দী নৌকা অংশ নেয়। বৈঠার সলাৎ সলাৎ শব্দ আর বাদ্য যন্ত্রের তালে তালে জারি আর সারি গান গেয়ে মাঝি মাল্লারা প্রতিযোগিতায় অংশ নেন।

চ্যাম্পিয়ন দলকে দেড় লাখ টাকা দেওয়া হয়

প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দলকে দেড় লাখ টাকা মূল্যের একটি গরু, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দলকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গরু, তৃতীয় স্থান অধিকারী দলকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যের এবং চতুর্থ স্থান অধিকারী দলকে ১ লাখ টাকা মূল্যের গরু পুরস্কার দেওয়া হয়। এছাড়া অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলকে পুরস্কার হিসেবে একটি করে এলইডি টিভি দেওয়া হয়।

নৌকাবাইচ প্রায় আড়াইশ বছরের বেশি দিন ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নৌকা বাইচের একটি বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে এখানে কোনো পুরস্কারের ব্যবস্থা না থাকলেও অংশগ্রহণকারী নৌকার কোনো কমতি থাকে না। নৌকাবাইচকে কেন্দ্র করে খালের দুই পাড়ে বসে মেলা। বাহারি সব দোকানপাট নিয়ে বসেছে বিক্রেতারা। এ মেলায় মিষ্টি, খেলনা, মনোহরি, কাঁসা-পিতলের বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করেন। এছাড়া, বিনোদনের জন্য থাকে নাগরদোলার ব্যবস্থা। নৌকাবাইচ প্রায় আড়াইশ বছরের বেশি দিন ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে । দক্ষিণ বাংলার সব থেকে বড় নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয় বাঘিয়ার বিলে ।  যুগ যুগ ধরে চলে আসছে এই প্রতিযোগীতা। প্রচুর লোকের সমাগম ঘটে।

দর্শনার্থীদের ঢল নামে দূর-দূরান্ত থেকে

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই নৌকা বাইচ দেখতে সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের ঢল নামে দূর-দূরান্ত থেকে শুরু করে আশপাশের সব এলাকা থেকে সব বয়সি শত শত মানুষ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই নৌকা বাইচ দেখতে আসেন। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে সুসজ্জিত নৌকা নিয়ে প্রতিযোগীরা অংশ নেন। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে বৈঠার ছপ ছপ শব্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল এই নৌকা বাইচ এলাকাতে। পুরুষের পাশাপাশি নারীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। 

এলাকায় সৃষ্টি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ

নৌকা বাইচকে ঘিরে দুইপাড়ের বাসিন্দারা মেতে ওঠে উৎসবে। বাংলা ও বাঙালির চিরায়ত সংস্কৃতির প্রাচীনতম এ উৎসব উপভোগ করতে শিশু-কিশোর, নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ নির্বিশেষে সকলেই মেতে ওঠে আনন্দে-উল্লাসে।প্রতিযোগিতায় ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৬০টি নৌকা অংশ গ্রহণ করে। এ সময় বাইচ দেখতে নদের দুপাড়ে উৎসুক মানুষের সমাগমের মধ্য দিয়ে এলাকায় সৃষ্টি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ। বিকালে শুরু হয়ে নৌকাবাইচ চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

কোন মেস্তরি নাও বানাইলো এমন দেখা যায়, ঝিলমিল ঝিলমিল করে-রে ময়ূর পঙ্খি নায়, মাঝি-মাল্লাদের ’মারো টান হেইয়ো, জিতেই যাবো হেইয়ো-এসব নানা রকম আওয়াজ ও হাজার হাজার দর্শকদের আনন্দ উচ্ছাসের মধ্যদিয়ে দিন ব্যাপি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়েছে।

উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে শেষ করে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা

নৌকা বাইচ অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখা যায়, আবহমান বাংলার চিরাচরিত লোক উৎসব নৌকা বাইচে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেছে অজো পাড়াগা। মনের খোরাক মেটাতে আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠে নদীর পারের মানুষগুলো। শিশু, কিশোর, নারী, আবাল বৃদ্ধ বনিতার মিলনমেলায় পরিণত হয় গোটা নদের মোহনা। হই হুল্লুড় আর নৌকা বাইচের অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ জোগানোর মধ্য দিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয় সহস্রাধিক মানুষজন। এ চিত্রে ছিল গোটা এলাকায় আনন্দঘন পরিবেশ। মাইকে উচ্চ স্বরে গান বাজিয়ে, নেচে গেয়ে মাতোয়ারা ছিল অনুষ্ঠানস্থল।নৌকা বাইচ উপস্থিত দর্শকের করতালি ও মাঝি-মাল্লাদের বিভিন্ন রকম শ্লোগানের মাধ্যমে প্রতিযোগিরা উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে শেষ করে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা। 

আনন্দ পাশাপাশি লোকের মধ্যে সেতু বন্ধনও তৈরি হয়

 প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে কয়েক রাউন্ডে চলে এ বাইচ। ঠিকারী, কাশির বাদ্যে ও তালে জারি সারি গান গেয়ে এবং নেচে 'হেঁইও হেঁইও রবে' বৈঠার ছলাৎ-ছলাৎ শব্দে এক অনবদ্য আবহ সৃষ্টি হয়। এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা দেখতে হাজার হাজার দর্শনার্থী ভৈরব নদীর পাড়ে এসে হাজির হন। আনন্দ উপভোগের পাশাপাশি উপজেলার লোকের মধ্যে সেতু বন্ধনও তৈরি হয়। এ বাইচে বাড়তি আকর্ষন ছিল নৌকায় নৌকায় মেলা। নৌকা বাইচ দেখতে সকল নারী-পুরুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।

এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা প্রায় বিলুপ্তির পথে

নৌকা বাইচ দেখতে আসা একাধিক তরুণ-তরুণীর সাথে আলাপকালে তারা জানান, কালের আবর্তে এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা প্রায় বিলুপ্তির পথে। বর্তমান প্রজন্মকে এই খেলায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এ বছরের ন্যায় প্রতি বছরই মানুষের ভিন্নধর্মী আনন্দদায়ক এই নৌকা বাইচ আয়োজন করতে আয়োজক কমিটিকে অনুরোধ জানান তারা। পাশাপাশি ঢোলের তালে তালে বৈঠা মারা। হেইয়ো হেইয়ো আওয়াজ করে পানিতে ঝোপাত ঝোপাত শব্দ তুলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার দৃশ্যগুলো ছিল অসাধারণ। এক কথায় নৌকা বাইচ দেখে মুগ্ধ এসব তরুণ-তরুণীরা।

নদী রক্ষায় সচেতনা সৃষ্টিতে নৌকা বাইচের চমৎকার এমন আয়োজন

নদী রক্ষায় সচেতনা সৃষ্টিতে এমন ব্যতিক্রমী আয়োজন ছিল। নদীমাতৃক বাংলার রূপমাধুর্যের ঐতিহ্য ধরে রাখতে নৌকা বাইচের চমৎকার এমন আয়োজন মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। বর্ণিল এই দৃষ্টি নন্দন নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজনকে ঘিরে শহর ঘেঁষে ছুটে চলা নদীর দু’পাড়ে উৎসুক জনতার ভিড় ছিল লক্ষণীয়। নানা বয়সের ছেলে-মেয়ে আর নারী-পুরুষের পদভারে মুখরিত ছিল তীরবর্তী প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা। মাঝিমাল্লার দলকে উৎসাহ জোগাতে দর্শনার্থীর ছোট-বড় নৌকাও ছিল নদীতে।

শহরজুড়ে ছিল উৎসব মুখর পরিবেশ

আগের দিন থেকে দূর-দূরান্তের লোকজন নৌকা বাইচ উপভোগ করতে শহরের আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় অবস্থান নেন। শহরজুড়ে ছিল উৎসব মুখর পরিবেশ। নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা বিকালে শুরু হলেও সকাল থেকেই উৎসুক জনতার ভিড় বাড়তে থাকে  প্রতিটি নৌকার আকর্ষণীয় নাম, রঙ আর বাইচালদের একই রঙের বাহারি রকমারি সাজের দৃষ্টি নন্দন আলাদা পোশাক। সুরের মূর্চনায় চেনা সুরের গানের তালে দ্রুতলয়ে বাইচালদের বৈঠার স্পন্দন।

মনকাড়া ক্রীড়া নৈপুণ্যের কলা কৌশলের দৃশ্য প্রাণ ভরে উপভোগ করেন দর্শনার্থীরা

ঢোল ও তবলার তালে তালে বাইচালদের অনুপ্রাণিত করার গায়েনের চিরচেনা গান। আর এরই সঙ্গে মুসা বা কাড়ালির চমৎকার দিকনির্দেশনা। আগারীর নৃত্যের তালে দ্রুততার সঙ্গে নৌকার গতিপথ ঠিক রাখা। তাদের এমন সব মনকাড়া ক্রীড়া নৈপুণ্যের কলা কৌশলের দৃশ্য প্রাণ ভরে উপভোগ করেন দর্শনার্থীরা। প্রচণ্ড তাপদাহ উপেক্ষা করে নদীর দুই তীর, বাসার ছাদ, গাছের নিচ ও ডালে অবস্থান নিয়ে তা উপভোগ করেন।

প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে ছোট ছেলে-মেয়েদের উপচেপড়া ভিড় ছিল

 নদীতে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় নদীর দু’পাড়ে দাঁড়িয়ে, আশপাশের বাড়ির ছাদ, গাছের ডালে, ব্রিজের রেলিংয়ে উঠে হাজারও নারী পুরুষ এ প্রতিযোগিতা উপভোগ করেন।বাইচের প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে নদীর দু’পাশে মেলা বসে। মেলায় নাগরদোলায় ছোট ছেলে-মেয়েদের উপচেপড়া ভিড় ছিল।

নৌকা বাইচ দেখে মুগ্ধ তরুণ-তরুণীরা

কালের আবর্তে এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা প্রায় বিলুপ্তির পথে। বর্তমান প্রজন্মকে এই খেলায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এ বছরের ন্যায় প্রতি বছরই মানুষের ভিন্নধর্মী আনন্দদায়ক এই নৌকা বাইচ আয়োজন করতে আয়োজক কমিটিকে অনুরোধ জানান তারা। পাশাপাশি ঢোলের তালে তালে বৈঠা মারা। হেইয়ো হেইয়ো আওয়াজ করে পানিতে ঝোপাত ঝোপাত শব্দ তুলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার দৃশ্যগুলো ছিল অসাধারণ। এক কথায় নৌকা বাইচ দেখে মুগ্ধ এসব তরুণ-তরুণীরা।

নৌকা বাইচ ঐতিহ্য রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা

নৌকা বাইচ ঐতিহ্য রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা বলেন, আমাদের এই বাইচ কমিটি দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় যেসব স্থানে আগে নৌকা বাইচ হতো, কিন্তু বর্তমানে নানা কারণে বন্ধ আছে সেসব এলাকার আয়োজকদের বাইচ আয়োজন করতে উদ্বুদ্ধ করে। বাইচ আয়োজন এখন অনেক ব্যয়বহুল। সরকারের পক্ষ থেকে ফুটবল, ক্রিকেট খেলার আয়োজন করলেও নৌকা বাইচ আয়োজন করা হয় না। এমনকি কোনো সহযোগিতাও করে না। তবে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় এখনো নৌকা বাইচ আয়োজন করা হচ্ছে। আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি করছি, প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে নৌকা বাইচ আয়োজনের।

নৌকা বাইচ ঐতিহ্য রক্ষা জাতীয় কমিটির দাবির প্রেক্ষিতে গ্রামবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় দীর্ঘ ২০ বছর পর ইছামতীর কলাকোপা পয়েন্টে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হলো। আগামীতেও এমন নৌকা বাইচের আয়োজন করব।

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ কালের আবর্তে হারিয়ে যেতে বসেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামীণ ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্যই আমরা এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। আগামী বছরগুলোতে আরও বৃহৎ আকারে এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করবো বলে আমরা আশাবাদী। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এবং নতুন প্রজন্মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতেই প্রতিবছর এই নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সবার সহযোগিতা থাকলে আগামীতেও এই আয়োজনের ধারা অব্যাহত থাকবে।


তথ্যসুত্র

নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা , Daily Naya Diganta.

উৎসবমুখর পরিবেশে, Rising BD.

নৌকা বাইচ ঐতিহ্য , Deshrupantor.

আবহমান বাংলার চিরাচরিত , Jainabarta.

নদীতে নৌকা বাইচ , Rtv Online.

ব্যতিক্রমী আয়োজন ছিল, Mzamin.

নদের দুপাড়ে উৎসুক , Protidinersangbad.

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী , Alokitobangladesh.

 বৈঠার সলাৎ সলাৎ শব্দ , Rising BD.

 মানুষ নদীতে ট্রলার , Daily Ajker Barta.

নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা , Bss News.

Subscribe for Daily Newsletter