বাণিজ্য শিক্ষার গুরুত্ব (Importance of Commerce Education)

বাণিজ্য শিক্ষার গুরুত্ব (Importance of Commerce Education)

ব্যবসা ক্ষেত্রে গতিশীলতা না থাকলে স্থবির হয়ে পড়ে দেশে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সব উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বাণিজ্য শব্দটির যথাযথ প্রয়োগ হওয়ায় বেড়েছে উন্নয়ন কার্যক্রম ও ব্যবসায় শিক্ষার পরিধি। এক সময় বিজ্ঞানের কল্যাণে ইউরোপে যে শিল্পায়ন ঘটেছিল-সে বিপ্লব থেকেই বাণিজ্য শিক্ষার গুরুত্ব বাড়ে শিক্ষাঙ্গনে। ইতালীয় গণিতবিদ লুকা প্যাসিওলি-দ্য সুম্মা বুক লেখার মাধ্যমে করেছিলেন এর শুভ সূচনা। সেই থেকে বাণিজ্য অর্থাৎ ব্যবসায় শিক্ষা বিশ্বব্যাপী অপরিহার্য একটি কার্যে পরিণত হয়েছে।

প্রথমেই বলে রাখি, বাংলাদেশের প্রায় সব সরকারি চাকরিতে (বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া) একজন গ্র্যাজুয়েট আবেদন করতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ছাড়া মাস্টার্স বা উচ্চতর ডিগ্রি থাকা জরুরি নয়। সেখানে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে একজন গ্র্যাজুয়েট সরকারি চাকরি লাভের যোগ্য বলে গণ্য হয়।

বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে ব্যবসায় শিক্ষা

বর্তমানে অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনে ব্যবসায় শিক্ষার গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। হরেক রকমের পণ্য উৎপাদন, পরিবহন ব্যবস্থায় উন্নতি এবং এর সঙ্গে দেশীয় ও আন্তঃমহাদেশীয় বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে বাণিজ্য অর্থাৎ ব্যবসায় শিক্ষা। ব্যবসা সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ পাওয়ায় মানুষ এখন নিজে থেকেই ব্যবসা উদ্যোগ গ্রহণ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে।

বাণিজ্য বিষয় জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে বনে যাচ্ছে উদ্যোক্তা

এমনকি বাণিজ্য বিষয় কিছু পরিমাণ জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে বনে যাচ্ছে উদ্যোক্তা। যার ফলে বর্তমানে মানুষ চাকরির পেছনে না দৌড়ে আত্মকর্মসংস্থানে মনোযোগী হতে পারছে। তবে শুধু উদ্যোক্তা নয়, ব্যবসা ক্ষেত্রে ইতিবাচক ধারার প্রবর্তন এবং সামাজিক কল্যাণমূলক ব্যবসা সংগঠন গড়ে তোলার অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে হিসাববিজ্ঞান তথা ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর ওপর ডিগ্রি নেয়া ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পারদর্শী কর্মী ও কর্মকর্তা নিয়োগ করা। প্রয়োজনে সম্ভব হলে প্রতিষ্ঠান পরিচালককেই এ বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

ব্যবসায় শিক্ষা কাঠখোট্টা নয় বরং খুবই ইন্টারেস্টিং একটা বিভাগ

ব্যবসায় শিক্ষা কাঠখোট্টা নয় বরং খুবই ইন্টারেস্টিং একটা বিভাগ। অনেকেই মনে করে, “ব্যবসায় শিক্ষা! শুধু মুখস্থের ব্যাপার”। কিন্তু বাস্তবে এখানে ভাল করার সবচেয়ে বড় উপায় হচ্ছে মুখস্থ না করে বুঝে বুঝে পড়া। কারণ মুখস্থ করলে কখনোই ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ভাল ফল আশা করা যায় না।

ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ অনেক রকমের স্কিল ডেভেলপ করতে সাহায্য করে

ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ অনেক রকমের স্কিল ডেভেলপ করতে সাহায্য করে। ব্যবসায়ের, ব্যবস্থাপনার, আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির অনেক কৌশল শেখা যায় যা ভালভাবে রপ্ত করতে পারলে চাকরীর পেছনে ছুটতে হয় না বরং নিজের এবং আরো অনেকের আয়ের ব্যবস্থা নিজেই করে ফেলা যায়।কেমন হয় যদি নিজেরই একটা ব্যবসা থাকে? এক্ষেত্রে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পড়াশোনা একটা সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে। দামী রেস্তোরা থেকে ছোট মুদির দোকান, যে পর্যায়ের ব্যবসা হোক না কেন, এই বিভাগ তোমাকে ব্যবসা সম্পর্কিত জ্ঞানগুলো দিয়ে আলোকিত করতে পারে, বাড়াতে পারে তোমার দক্ষতা।

ব্যবসায় শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের ঝোঁক লক্ষ্যণীয় মাত্রায় বেড়েছে

বর্তমানে ব্যবসায় শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের ঝোঁক লক্ষ্যণীয় মাত্রায় বেড়েছে। ১৯৯৬ সালে মাধ্যমিক স্তরে ব্যবসায় শিক্ষা চালুর পর থেকে ক্রমে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী কমতে থাকে। ২০১০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী প্রায় ২২ শতাংশে স্থির ছিল। অথচ ওই চার বছরে বাণিজ্যের শিক্ষার্থী বেড়ে ৩৪ থেকে ৩৭ এবং মানবিকের শিক্ষার্থী কমে ৪৩ থেকে ৩৯ শতাংশ হয়েছে।গত ২৬ বছরে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আগ্রহের ঝোঁক বদলের একটি চিত্র পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের সঙ্গে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ চালুর পর থেকে শিক্ষার্থীদের মোট সংখ্যার মধ্যে আনুপাতিক হারে মানবিকে পড়ার প্রবণতা কমেছে অনেকখানি। অন্যদিকে বেড়েছে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের পরীক্ষার্থীর হার। ১৯৯৮ সালে পরীক্ষার্থী ছিল ৭২২৩০০ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ, মানবিকে ৫৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে, ২০১৬ সালে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩০০২৮৪ জনে। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ২৯ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ, মানবিকে ৪০ দশমিক ৬৬ শতাংশ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০ দশমিক ৩১ শতাংশ। অর্থাৎ গত ২৬ বছরে বিজ্ঞান বিভাগে প্রায় ৪ শতাংশ ও মানবিকে ১৯ দশমিক দুই শতাংশ শিক্ষার্থী কমেছে। কিন্তু অভাবনীয়ভাবে বেড়েছে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে। ২৬ বছর আগে যেখানে এ বিভাগে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল মোট পরীক্ষার্থীর ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, সেখানে চলতি বছর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৩১ শতাংশ। অর্থাৎ ২৬ বছরে এ বিভাগে শিক্ষার্থী বেড়েছে ২৩ শতাংশের বেশি।

বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে যত বেশি গবেষণা করা হয়, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে সেই তুলনায় গবেষণার সুযোগ কম

ব্যবসায় শিক্ষায় যে শুধু ব্যবসা করা শেখায় তা কিন্তু নয়। এ বিভাগের পড়াশোনা বেশ উপভোগ্য। বিশেষ করে যারা বড় কোনো সংস্থা বা দেশ ঠিক কীভাবে অর্থনৈতিকভাবে চলে, তা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, তাদের জন্য দারুণ একটি পছন্দ হতে পারে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে অন্যান্য বিষয়ের মতো বাংলা, ইংরেজি কিংবা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মতো সাধারণ বিষয়গুলো থাকে। এর পাশাপাশি বিভাগীয় বিষয় হিসেবে হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন, ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বীমা, পরিসংখ্যান এবং অর্থনীতি পড়তে হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে চাইলে ব্যবসায় শিক্ষা থেকে বিভাগ পাল্টে মানবিক বিভাগে ভর্তি হওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যদি ব্যবসায় শিক্ষার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক কোনো বিষয়ে স্নাতক করা হয়, তবে দ্রুতই পেশাগত জীবনে প্রবেশ করা সম্ভব। এ ছাড়া সিএ কিংবা সিএসের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদেও আসীন হওয়া সম্ভব ব্যবসায় শিক্ষা থেকে পড়াশোনা করে। তবে গবেষণার ব্যাপারে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ব্যবসায় শিক্ষায় পড়াশোনা না করাই ভালো। কারণ বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে যত বেশি গবেষণা করা হয়, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে সেই তুলনায় গবেষণার সুযোগ কম। তবে পেশাগত জায়গা থেকে লাভজনক অবস্থায় যাওয়া ব্যবসায় শিক্ষায় পড়ুয়াদের সুযোগ বেশি থাকে।

ব্যবসা ও বাণিজ্যের আকৃতি ও প্রকৃতি দিন দিন জটিল রূপ ধারণ করছে

ব্যবসা ও বাণিজ্যের আকৃতি ও প্রকৃতি দিন দিন জটিল রূপ ধারণ করছে। সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানার্জন না করলে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করা যায় না। আমাদের বাণিজ্যনীতির মূলসূত্রের সঙ্গে পরিচয় সাধন করতে হবে, বাণিজ্যবিষয়ক তত্ত্ব ও তথ্য সম্যকরূপে আহরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, বাণিজ্যসম্পর্কে জ্ঞানার্জন বলিতে শুধু বি.কম্., এম্.কম্. প্রভৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার কথা বোঝায় না। এই পরীক্ষাগুলিতে উত্তীর্ণ হওয়ার যুক্তি নিঃসন্দেহে আছে, কিন্তু পুঁথিঘেষা বিদ্যা কি খুব বেশী বাস্তব প্রয়োজনে আসে? তাই আমাদের, হাতে-কলমে শিক্ষা অর্জন করতে হবে। কারণ পণ্য উৎপাদন, পণ্যের কেনাবেচা নিয়েই বাবসা-বাণিজ্যের কারবার। সুতরাং ব্যবসায় যারা নামবেন, তাদেরকে দেশবিদেশের বাজার, মুদ্রানীতি ও অর্থনীতির সঙ্গে সম্যক-পরিচিতি থাকতে হবে—ব্যবসায়িক আইনকানুন, কোম্পানীর সংগঠন, পরিচালনপদ্ধতি, ব্যাঙ্কের লেনদেন-বিষয়ক পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কেও প্রচুর জ্ঞান আহরণ করতে হবে। শুধু মূলধন থাকলেই সাফল্য আসে না, তার জন্য শিক্ষার প্রয়োজন, অভিজ্ঞতার প্রয়োজন— বাণিজ্যের ব্যবহারিক ও তত্ত্বগত দিক, প্রভৃতির সঙ্গে পরিচয় থাকা প্রয়োজন। যদি ত না থাকে, তাহলে বাণিজ্যে পদার্পণ করা মূর্খতারই পরিচায়ক।

বাণিজ্যের নীতি মানুষের সামাজিক ও অর্থ নৈতিক জীবনকে নানা সমস্যা হতে মুক্ত করে

সাহিত্য ও বিজ্ঞান মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিকে স্বচ্ছ ও সহজ করে তোলে, জীবনসম্পর্কে দৃষ্টিকে আরও উদার করে। বাণিজ্যের নীতিও সেভাবে মানুষের সামাজিক ও অর্থ নৈতিক জীবনকে নানা সমস্যা হতে মুক্ত করে । তাই সাহিত্য ও বিজ্ঞানের সমৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাণিজ্য শিক্ষার সম্প্রসারণও একান্ত প্রয়োজন। অবশ্য দেশ শিল্পে উত্তরোত্তর যত সমৃদ্ধ হয়, দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো যত বিস্তৃত হয় বাণিজ্যশিক্ষার গুরুত্ব ততই বাড়বে।

ম্যানেজমেন্টকে বলা হচ্ছে ডিপার্টমেন্ট অব ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ

বাংলাদেশে আদিকাল থেকে কমার্স পড়ানো মানেই ছিল অ্যাকাউন্টিং ও ম্যানেজমেন্ট। একপর্যায়ে মার্কেটিং এবং ফাইন্যান্স পড়ানো শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে অ্যাকাউন্টিং সাবজেক্টকে হালনাগাদ করে নাম রাখা হয়েছে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস। আর ম্যানেজমেন্টকে বলা হচ্ছে ডিপার্টমেন্ট অব ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ।

ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগগুলো অফার করে অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স, এইচআরএম, এমআইএস

মার্কেটিং বিভাগ প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং নামেই পরিচিত। অন্যদিকে ফাইন্যান্সের সঙ্গে প্রথমে ব্যাংকিং যুক্ত করা হয়েছিল। পরে বিভাগই আলাদা করা হয়েছে। কোথাও আবার ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে ইন্স্যুরেন্স যুক্ত করা হয়েছে।কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং থেকে উদ্ভব হয়েছে হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম বিভাগের। অন্যদিকে ম্যানেজমেন্ট থেকে হয়েছে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ডিপার্টমেন্ট অব অর্গানাইজেশন স্টাডিজ অ্যান্ড লিডারশিপ।যা হোক, বিষয়গুলো বোধহয় বেশি জটিল হয়ে যাচ্ছে। সহজ করে বললে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগগুলো অফার করে অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স, এইচআরএম, এমআইএস। কোথাওবা ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস। তাই এগুলোর আলোকেই আলোচনা এগোবে। সঙ্গে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অন্যান্য অপশনগুলো নিয়েও কথা বলা যাবে।

সবশেষে এ কথা বলা যেতে পারে যে, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন সাধন করতে হলে বাণিজ্যশিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকার করে তাকে বাস্তব রূপদান করতে হবে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে বাণিজ্যমুখী করে তুলতে হবে—তা হলেই আমরা রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক স্বাধীনতাও লাভ করব। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা নিরর্থক।


তথ্যসুত্র

ব্যবসায় অনুষদের অধীনে, Bonikbarta.

বাবসা-বাণিজ্যের কারবার, Elearninginfo.

ব্যবসায় শিক্ষায় ভর্তি , Kalbela.

 ব্যাংকিং, মাল্টিন্যাশনাল, Protidinersangbad.

ব্যাবসায় শিক্ষা বিভাগ, 10 Minuteschool.

ব্যবসায় শিক্ষা বিশ্বব্যাপী , Sharebiz.

Subscribe for Daily Newsletter