ম্যালেরিয়া (Malaria)

ম্যালেরিয়া (ইংরেজি: Malaria) হল মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের একটি মশা-বাহিত সংক্রামক রোগ যার মূলে রয়েছে প্লাজমোডিয়াম গোত্রের প্রোটিস্টা (এক ধরনের অণুজীব)। ম্যালেরিয়া শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন টর্টি (Torti) ১৭৫১ সালে। ইতালিয় শব্দ Mal (অর্থ- দূষিত) ও aria (অর্থ- বায়ু) হতে Malaria (ম্যালেরিয়া) শব্দটি এসেছে।
ম্যালেরিয়া (ইংরেজি: Malaria) হল মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের একটি মশা-বাহিত সংক্রামক রোগ যার মূলে রয়েছে প্লাজমোডিয়াম গোত্রের প্রোটিস্টা (এক ধরনের অণুজীব)। ম্যালেরিয়া শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন টর্টি (Torti) ১৭৫১ সালে।
ম্যালেরিয়া একটি প্রাণঘাতী রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতিবছর ২০ কোটির বেশি মানুষ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। ২০১৬ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ ম্যালেরিয়ায় প্রাণ হারিয়েছে। মশাবাহিত এই রোগটির প্রাদুর্ভাব ১০ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যায় মে থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত।
ম্যালেরিয়া জীবাণু আবিষ্কারের ইতিহাস
তখন তিনি মশাগুলোর পাকস্থলীতে এমন কিছু বস্তু লক্ষ্য করেন যার সাথে ম্যালেরিয়াস স্পোরোজয়েটের খানিকটা সাদৃশ্য রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে ব্যর্থ হওয়া রস এবার আশার আলো দেখতে পান। কিন্তু ওদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রসকে সতর্কবার্তা পাঠানো হলো। এরকম অদ্ভুত অনিরাপদ গবেষণা বন্ধ করে দেওয়ার জন্য রসকে আদেশ প্রদান করা হলো। রস সরকারি আদেশ অমান্য করার দুঃসাহসিকতা দেখাননি। তিনি এবার মানুষের বদলে পাখির উপর গবেষণা শুরু করেন। এই ঘটনা তার জীবনে শাপে বর হয়ে ধরা দিলো। এবার রস আরো দ্রুত ম্যালেরিয়ার জীবনচক্রের অমীমাংসিত ধাঁধা সমাধান করতে সক্ষম হলেন। তিনি পাখির ম্যালেরিয়া জীবাণুর জীবনচক্র সম্পন্ন করার পর মানুষের ম্যালেরিয়া জীবাণুর জীবনচক্রের পূর্ণাঙ্গ মডেল তৈরি করেন।
রস প্রমাণ করলেন, ম্যালেরিয়া ছড়ানোর পেছনে দায়ী প্রধান পতঙ্গ স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা। এই অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্যার রোনাল্ড রসকে ১৯০২ সালে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরষ্কার প্রদান করা হয়। মজার ব্যাপার হলো, স্যার রস বিজ্ঞানী ল্যাভেরনের ৫ বছর পূর্বে নোবেল পুরষ্কার অর্জন করেছিলেন
এভাবে দুই পথিকৃতের হাত ধরে প্রাণঘাতী ম্যালেরিয়া জীবাণুর রহস্য আমাদের নিকট ফাঁস হয়ে যায়। প্রাচীনকালের ভ্রান্ত ধারণার অভিশাপ থেকে মুক্তি পায় বিজ্ঞান। এই দুই বিজ্ঞানীর কাজের উপর ভিত্তি করে ম্যালেরিয়ার উপর অন্যান্য যুগান্তকারী আবিষ্কার হতে থাকে।
বিজ্ঞানী জিওভানি বাতিস্তা এবং রবার্ট কচ ল্যাভেরন-রসের জ্ঞানকে আরো উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যান। আবিষ্কার হয় ক্লোরোকুইনের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রাণরক্ষাকারী ঔষধ। একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা মনে পড়লো। ১৯০৬ সালের ঘটনা। পুরোদমে পানামা খাল খননের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২৬ হাজার কর্মীর মাঝে ২১ হাজার কর্মী ম্যালেরিয়া এবং পীত জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়লো। কী ভয়াবহ অবস্থা! খাল খননের কাজ একেবারে বন্ধ হওয়ার যোগাড়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে খুব দ্রুত ম্যালেরিয়ার ঔষধ সেবন করা প্রয়োজন ছিল।
ম্যালেরিয়া চিকিৎসার মাধ্যমে ১৯১২ সালের মধ্যে আক্রান্ত কর্মীর সংখ্যা ৫ হাজারে নামিয়ে আনা হলো। সেই যাত্রায় সবাই বেঁচে যায়। খাল খননের কাজও পুরোদমে এগিয়ে চলে। অথচ কয়েক বছর পূর্বেও মানুষ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হলে এক অজানা অজ্ঞতার অভিশাপে প্রাণ হারাতো। অন্ধের মতো জলাশয়ের ভূতকে তাড়া করতে গিয়ে যেন নিজেই পথ হারিয়ে ফেলতো। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে ল্যাভেরন এবং স্যার রসের ন্যায় বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে। তাদের নিকট চিকিৎসা বিজ্ঞান চিরঋণী।
কীভাবে ছড়ায় ম্যালেরিয়া?
দুই প্রজাতির মশার মধ্যে স্ত্রী এনোফিলিস মশার কামড়ে দেহে প্রবেশ করে স্যালাইভা। তারপর প্রোটিস্ট নামক অনুজীবের মাধ্যমে রক্তে ছড়িয়ে পড়ে পরজীবি। এর ফলে দেখা দেয় ম্যালেরিয়া।সাধারণত ফলমূলের রস মশার খাবার হলেও গর্ভকালে পুষ্টির জন্য দরকার হয় রক্তের। এক্ষেত্রে এনোফিলিসের প্রথম পছন্দ মানবদেহ। মশার কামড়ে এই রোগটি হয় এবং জ্বর এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তাই ম্যালেরিয়া জ্বর নামেই প্রচলিত রোগটি।
ম্যালেরিয়া হওয়ার কারণ
ম্যালেরিয়া হচ্ছে মশাবাহিত প্লাজমোডিয়াম পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট রোগ। এটি কেবল সংক্রমিত স্ত্রী অ্যানোফেলিস মশার কামড়ে হয়। এ পর্যন্ত ৬০ এর অধিক প্রজাতির ম্যালেরিয়া পরজীবী আবিষ্কার করা সম্ভব হলেও এর মধ্যে ৪টি প্রজাতি মানুষের ম্যালেরিয়ার জন্য দায়ী।
প্লাজমোডিয়াম ভাইভাক্স, ফ্যালসিপ্যারাম, ম্যালেরি ও ওভাল-এর যেকোনো একটি জীবাণু বহনকারী মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হতে পারে। এর মধ্যে ফ্যালসিপ্যারাম ম্যালেরিয়ার সবচেয়ে মারাত্মক। যা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। সংক্রমিত মশা যখন কোনো ব্যক্তিকে কামড়ায়; তখন ওই ব্যক্তির রক্তে ম্যালেরিয়ার জীবাণু প্রবেশ করে এবং সে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়।
কেন এই রোগটি মারাত্মক?
মশার দ্বারা সংক্রমিত ম্যালেরিয়া রোগটি কিভাবে প্রাণঘাতী রোগ হয়ে উঠলো, এ বিষয়ের অজানা তথ্য উঠে এসেছে রোগটির ওপর জেনেটিক গবেষণায়। ক্যামব্রিজের ওয়েলকাম স্যাংগার ইন্সটিটিউটের গবেষকদের নেতৃত্বে এক গবেষণায় জানা যায়, এ পরজীবীটির বংশতালিকা অনুযায়ী ৭ ধরনের ম্যালেরিয়ার বিষয়ে তুলনামূলক বিশ্লেসেখানে তারা দেখতে পেয়েছেন, প্রায় ৫০ হাজার বছর আগে এই জীবাণুটি রূপান্তরিত হয়ে রোগের নতুন একটি শাখায় রূপান্তরিত হয়। যা মানব জাতির জন্য মারাত্মক সংক্রমণের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। নেচার মাইক্রোবায়োলজি নামে জার্নালে এই গবেষণার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।ষণ করা হয়েছে।
ম্যালেরিয়া রোগের লক্ষণসমূহ
>> নির্দিষ্ট সময় পরপর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা এ রোগের প্রধান লক্ষণ। জ্বর সাধারণত ১০৫-১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে পারে।
>> নিয়মিত ও নির্দিষ্ট বিরতিতে জ্বর আসা-যাওয়া করে; যেমন- একদিন পর পর জ্বর, তা ৩-৪ দীর্ঘ হওয়া এবং এরপর ঘাম দিয়ে জ্বর কমে যায়।
>> জ্বর ছেড়ে গেলে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যেতে পারে।
>> এ ছাড়াও মাঝারি থেকে তীব্র কাঁপুনি বা শীত শীত অনুভব, গায়ে প্রচণ্ড ব্যথা, মাথাব্যথা, অনিদ্রা দেখা দেয়।
>> সেইসঙ্গে খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া বা ক্ষুধামন্দা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমিবমি ভাব অথবা বমি, হজমে গোলযোগে ভোগে রোগী।
>> অত্যধিক ঘাম হওয়া, খিঁচুনি, পিপাসা লাগা, ক্লান্তি বা অবসাদ অনুভব করা, মাংসপেশি, তলপেটে ব্যথা অনুভব, প্লীহা ও যকৃত বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়।
>> ম্যালেরিয়া হলে লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংস হওয়ার কারণে অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।
>> ম্যালেরিয়া রোগের জটিলতম ধরন হলো ‘ম্যালিগন্যান্ট ম্যালেরিয়া’। সাধারণ ম্যালেরিয়ার মতো উপসর্গ দেখা দে>> যেমন- রক্তশূন্যতা, কিডনি বৈকল্য, শ্বাসকষ্ট হওয়া, জন্ডিস, খিঁচুনি, রক্তে গ্লুকোজ কমে যাওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায়। জরুরি চিকিত্সা না পেলে এসব রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে, এমন কি মৃত্যুও হতে পারে।
রোগ নির্ণয় ও ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা
ম্যালেরিয়া সন্দেহ হলে অবশ্যই আগে পরীক্ষা করাতে হবে। যদি ম্যালেরিয়া ধরা না পড়ে; তাহলে পরপর তিন দিন পরীক্ষাটি করতে হবে। যদি ম্যালেরিয়া শনাক্ত হয়; তাহলে দেরি না করে দ্রুত চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
ম্যালেরিয়া রোগীর খাবার
ডিম, দুধ, দই, লস্যির সঙ্গে সঙ্গে তেল মশলা ছাড়া সিদ্ধ করা মাছ, মাংসের স্যুপ খাওয়া যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত ফ্যাটসমৃদ্ধ দুগ্ধজাত খাদ্য ও প্রক্রিয়াজাত মাংস এই সময় খাওয়া ঠিক না। ৩। ম্যালেরিয়া থেকে সেরে উঠতে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি অত্যন্ত জরুরি।
ম্যালেরিয়াকে মোটেও হালকাভাবে নেবেন না। যদি নেন তাহলে অ্যানোফিলিস মশার কামড়ের যন্ত্রণা হাড়ে হাঁড়ে টের পাবেন। তখন কী করবেন। ডাক্তারের কাছে তো অবশ্যই যাবেন, পাশাপাশি নিজের রোজকার ডায়েটে এমন কিছু খাবার রাখবেন যা আপনার শরীরকে শক্তি জোগাবে।
পুষ্টিকর খাবার
এমন খাবার যা হজম করতে তেমন সমস্যা হবে না অথচ শরীরে পুষ্টি জোগাবে। তরল খাবার বেশি করে খাবেন যেমন গ্লুকোজ পানি, আখের রস, ডাবের পানি, লেবুর রস।
প্রোটিন যুক্ত খাবার
প্রোটিন শরীরকে শক্তি দেয়। এক্ষেত্রে আপনি রোজকার খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন ডাল, মুরগির মাংস, ডিম, দুধ, দইয়ের মতো খাবার। তার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যুক্ত শাকসবজিও খাবেন।
ভেষজ গুণ সম্পন্ন মশলা
ম্যালেরিয়ার সময় আজওয়ান ভেজানো জল খেলে হজমের সমস্যা মেটে। মেথি ভেজানো পানিও পেট ঠান্ডা করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলুদেরও জুড়ি মেলা ভার। দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খাওয়ার কথাও গুরুজনেরা বলে থাকেন।
প্রচুর পানি খাওয়া
পানির কোনও বিকল্প নেই। ম্যালেরিয়ার সময় নিয়ম মেনে প্রচুর পরিমাণে পানি খান। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি খাওয়া প্রয়োজন।
বাদাম
ছোট্ট ছোট্ট বাদামে প্রচুর পরিমাণে শক্তির উপাদান থাকে, যা আপনার শরীরকে মজবুত করে। এমনি না খেতে পারলে দুধ বা স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়েও খেতে পারেন বাদাম। বাদামে রয়েছে নানা ঔষধি গুণ। তবে ম্যালেরিয়ার মধ্যে বাদাম খেলে এটি শরীরকে শক্তি দেয়ার পাশাপাশি জ্বর কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
জাম্বুরা
ম্যালেরিযার অব্যর্থ ওষুধ কুইনিন প্রাকৃতিকভাবেই থাকে জাম্বুরায়। এটি ম্যালেরিযার জীবাণু ধ্বংস করে দ্রুত এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। জাম্বুরা সেদ্ধ করে এর রস খেলে ম্যালেরিয়া সেরে যাবে দ্রুতই।
দারুচিনি
ম্যালেরিয়ায় শরীরে যে অসহ্য ব্যথাবোধ হয়, সেটি সারাতে সাহায্য করে দারুচিনির গুড়া। এতে আছে সিনামেলডিহাইড নামের এক ধরনের উপাদান, যা শরীরের ব্যথাকে কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
আদা
আদার রস ম্যালেরিযার ঘন ঘন বমি হওয়ার প্রবণতাকে কমিয়ে আনে। সেইসঙ্গে এটি রোগীর রুচিও বাড়ায়।
ম্যালেরিয়া হোক বা না হোক। রোজকার খাবারের তালিকায় পুষ্টিকর খাবার থাকলে আর নিয়ম মেনে তা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। করোনা সংকটের এই আবহে সুস্থ শরীরই তো আপনার সবচেয়ে বড় সম্পদ।
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে যা করবেন
>> ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের জন্য এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো টিকা আবিষ্কৃত হয়নি। তবে এ রোগ সম্পূর্ণ প্রতিকার ও প্রতিরোধযোগ্য।
>> মশাবাহিত রোগ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে হলে সচেতন থাকতে হবে। মশার কামড় থেকে দূরে থাকাই এ রোগ প্রতিরোধের উপায়।
>> এজন্য দিনে বা রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি বা কয়েল ব্যবহার করতে হবে।
>> দরজা-জানালায় জাল, প্রতিরোধক ক্রিম, স্প্রে ব্যবহার করুন।
>> ঘরের আশপাশে কোথাও যেন পানি জমে মশা বংশবিস্তার না করতে পারে; সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
>> এ ছাড়াও জলাবদ্ধ এলাকা নিয়মিত পরিষ্কার কররতে হবে। কারণ জমা পানিতে মশা ডিম পাড়ে বেশি।
>> মশাবহুল স্থানে কীটনাশক বা কেরোসিন ছিটিয়ে দিন।
>> ম্যালেরিয়াপ্রবণ এলাকায় ঘুরতে গেলে, চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধী ওষুধ সঙ্গে রাখুন।
র পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখে দেয়।
তথ্যসুত্র:
ম্যালেরিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়, Jagonews24.
ম্যালেরিয়া জীবাণু আবিষ্কারের ইতিহাস.
যেসব খাবার খেলে ম্যালেরিয়া সারে, Dhakatimes24.