বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (University Admission Test)

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (University Admission Test)
Photo by Unseen Studio / Unsplash

দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। তিন দিনে তিনটি গ্রুপের ভর্তির পরীক্ষা হবে।ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগের মতো আবেদন ফি দেড় হাজার টাকা ও বিশেষায়িত বিষয়গুলোর জন্য অতিরিক্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি গ্রহণ করা হবে। 

তিনটি গুচ্ছে ভাগ হয়ে মোট ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশ নেবে

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে তিনটি গুচ্ছে ভাগ হয়ে মোট ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশ নেবে। এর মধ্যে সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গুচ্ছে আছে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়। এবার দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এই গুচ্ছে নতুন করে যুক্ত হয়েছে। নতুন এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন

গুচ্ছ ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ সালের এসএসসি ও সমমান এবং ২০২২ ও ২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), এ লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় (সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে যথাক্রমে ইউনিট এ, ইউনিট বি ও ইউনিট সি-তে আবেদন করতে পারবেন।

ইউনিট ভিত্তিক আবেদনের যোগ্যতা নিচে দেওয়া হলো-

ইউনিট এ:

বিজ্ঞান শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখাসহ মাদ্রাসা বোর্ড (বিজ্ঞান) এবং ভোকেশনাল (এইচএসসি) বিজ্ঞান শাখা হিসেবে বিবেচিত হবে।

ইউনিট বি:

মানবিক শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক শাখাসহ মিউজিক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং মাদ্রাসা বোর্ড (সাধারণ, মুজাব্বিদ) মানবিক শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।

ইউনিট সি:

বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বাণিজ্য শাখাসহ ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (এইচএসসি) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্য শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।

সমমান ও যোগ্যতা নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে আবেদন করতে হবে।

জিসিই-এর ক্ষেত্রে আইজিসিএসই (ও লেভেল) পরীক্ষায় কমপক্ষে তিটি বিষয়ে বি গ্রেডসহ পাঁচটি বিষয়ে পাস এবং আইএএল (এ লেভেল) পরীক্ষায় কমপক্ষে দুটি বিষয়ে বি গ্রেডসহ তিনটি বিষয়ে পাস থাকতে হবে। এক্ষেত্রে অনলাইনে সংশ্লষ্টি নম্বরপত্র আপলোডসহ আবেদনের পর সমমান ও যোগ্যতা নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে আবেদন করতে হবে।

সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর করা বাধ্যতামূলক

দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে একক ভর্তি পরীক্ষার জন্য নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতি তৈরি করা হচ্ছে। এতে দুই পদ্ধতিতে মূল্যায়নের চিন্তা করছেন নীতি নির্ধারকরা। চূড়ান্ত হতে যাওয়া খসড়ায় সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর করা বাধ্যতামূলক করা হতে পারে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে পরীক্ষা পদ্ধতির খসড়া চূড়ান্ত করা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

সাব-কমিটি মূল্যায়ন পদ্ধতির একটি খসড়া তৈরি করেছে

জানা গেছে, গত জানুয়ারিতে একক ভর্তি পরীক্ষার নীতিমালা তৈরি করতে একটি কমিটি গঠন করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। সে কমিটির সুপারিশের আলোকে একক ভর্তি পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি ঠিক করতে চার সদস্যের একটি সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছে। সে সাব-কমিটি মূল্যায়ন পদ্ধতির একটি খসড়া তৈরি করেছে। এ খসড়া চূড়ান্ত করতে আগামী সপ্তাহে ইউজিসিতে একটি সভা ডাকা হয়েছে।

পরীক্ষার মূল্যায়ন দুই পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে

পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে তৈরিকৃত খসড়ায় দুই পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে। এর মধ্যে একটি হলো- কম্পিউটার বেজড টেস্ট। আর অন্যটি হলো- প্রচলিত পদ্ধতিতে অর্থাৎ খাতার মাধ্যমে মূল্যায়ন। প্রাথমিকভাবে খাতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হতে পারে। পরবর্তীতে কম্পিউটার বেজড মূল্যায়নের দিকে যাবে কমিটি। তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনটি ট্র্যাকে পরীক্ষা নেওয়া হবে, বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখা

পরীক্ষা পদ্ধতির খসড়া তৈরির সাথে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে প্রচলিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে তিনটি ট্র্যাকে পরীক্ষা নেওয়া হবে। বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখা। তিনটি ট্র্যাকের ক্ষেত্রেই কমন কিছু বিষয় থাকবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- ভাষা। এ বিষয়ে দক্ষতা নির্ণয় করতে সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাংলা এবং ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর করতে হতে পারে।বাংলা ও ইংরেজির উত্তর বাধ্যতামূলক হলেও বিভাগভিত্তিক অন্যান্য বিষয়েও পরীক্ষায় উত্তর করতে হবে। বিভাগভিত্তিক প্রশ্নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিভাগের পঠিত বিষয় প্রাধান্য থাকবে। অর্থাৎ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে পদার্থ, রসায়ন ও গণিত বিষয়ে প্রশ্ন বেশি থাকবে। এর পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজিও থাকবে।

মেধা যাচাইয়ের জন্য একজন শিক্ষার্থীর ভাষার দক্ষতা জানাটা জরুরি

মূল্যায়ন পদ্ধতিতে বাংলা এবং ইংরেজি বিষয়ের উত্তর বাধ্যতামূলক করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেধা যাচাইয়ের জন্য একজন শিক্ষার্থীর ভাষার দক্ষতা জানাটা জরুরি। বিষয়টি নিয়ে কমিটির সদস্যরা কাজ করছেন। আমরা এমন একটি মূল্যায়ন পদ্ধতি ঠিক করতে চাই, যার মাধ্যমে প্রকৃত মেধাবীরাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির সুযোগ পাবেন।

শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের উদ্যোগ নেয় ইউজিসি

জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের উদ্যোগ নেয় ইউজিসি। এজন্য একটি খসড়া অধ্যাদেশও তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তীতে তা অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। তবে মন্ত্রণালয়ের সম্মতি না মেলায় সে উদ্যোগ ভেস্তে গেছে। এখন নতুন করে একক ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে তদারক সংস্থাটি।

সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষের কাঠামো, এর চেয়ারম্যান পদ ও ব্যয়ের ক্ষমতাসহ বেশকিছু বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের জোর আপত্তি থাকায় আলোর দেখা পায়নি ইউজিসির পাঠানো নীতিমালা। এখন মন্ত্রণালয়ের প্রত্যাশা অনুযায়ী আগেরটি সংশোধন করে নতুন নীতিমালা তৈরি করতে যাচ্ছে কমিশন। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধিকে যুক্ত করা হবে। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষের ব্যয়ের ক্ষমতায়ও কিছু পরিবর্তনের কথা শোনা যাচ্ছে।

একাডেমিক প্রয়োজনীয়তা

1. প্রার্থীর SSC এবং HSC উভয় ক্ষেত্রেই পৃথকভাবে ন্যূনতম GPA 2.50 থাকতে হবে। বিকল্পভাবে, প্রার্থী যদি SSC বা HSC তে ন্যূনতম জিপিএ 2.50 অর্জন করতে ব্যর্থ হন, তাহলে তার মোট GPA 6.00 থাকতে হবে।

2. বিজ্ঞান ও প্রকৌশল সম্পর্কিত বিষয়ে ভর্তির জন্য, প্রার্থীকে ন্যূনতম জিপিএ 2.00 সহ এইচএসসিতে গণিত থাকতে হবে।

3. বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (BTEB) থেকে প্রকৌশলে ডিপ্লোমা অথবা B.Sc ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে 4.00-এর মধ্যে 2.50 বা তার বেশি GPA সহ BTEB দ্বারা স্বীকৃত ডিপ্লোমা ভর্তি হতে পারে।

4. বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি স্কেল (A=5, B=4, C=3 এবং D=2) অনুযায়ী পাঁচটি বিষয়ে ও-লেভেলে ন্যূনতম জিপিএ 2.5 এবং দুটি বিষয়ে এ-লেভেল এবং মোট জিপিএ 6.0। ই গ্রেড সহ বিষয় বিবেচনা করা হবে না।

5. বিদেশ থেকে পাস করা প্রার্থীদের তাদের ইনস্টিটিউট/পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা থেকে পূর্ববর্তী একাডেমিক নথির সত্যায়িত/সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথিপত্র

  1.  সমস্ত সার্টিফিকেট এবং মার্কশিটের ফটোকপি
  2.  সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের 5 কপি ছবি
  3. জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম সনদের ফটোকপি
  4. অন্যান্য কোটা সংক্রান্ত নথি

বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে এক ছাতার নিচে এনে কেন্দ্রীয়ভাবে শুধুমাত্র একটি ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

আগামী ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে এক ছাতার নিচে এনে কেন্দ্রীয়ভাবে শুধুমাত্র একটি ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন- ইউজিসি।এ লক্ষ্যে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি (এনটিএ) নামে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনেরও পরিকল্পনা করা হচ্ছে।সেখানে ইউজিসির কর্মকর্তাসহ, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা থাকবেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।

কার্যপরিধি কেমন হবে, কোন পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে, ফলাফল নিরূপণ করা হবে কিভাবে-চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি

এ পরিকল্পনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে যুক্ত করার বিষয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে সোমবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সভায় এসব তথ্য জানা যায়। সেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও ছিলেন।তবে এনটিএ কোন ফর্মুলায় কাজ করবে, এর কার্যপরিধি কেমন হবে, কোন পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে, ফলাফল নিরূপণ করা হবে কিভাবে- এসব প্রক্রিয়া ও পদ্ধতির বিষয়েএখনও আলোচনা চলছে এবং এ নিয়ে চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে ইউজিসি।

কর্মকর্তারা বলছেন, ইউজিসি, বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রতিথযশা শিক্ষকরা একটি কমিটি গঠন করবে। সেই কমিটি আলাপ আলোচনার মাধ্যমে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেবে।তবে নতুন এই পদ্ধতি চালু হলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তি কমবে, অর্থ সাশ্রয় হবে বলে মনে করছে ইউজিসি।সংস্থাটি বলছে, উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভর্তি এই নিয়মেই হয়। শুধু বাংলাদেশে আলাদা পরীক্ষা হয়ে আসছে। নতুন এই কর্তৃপক্ষ (এনটিএ) হলে ভর্তি পরীক্ষা শৃঙ্খলার মধ্যে আসবে।


তথ্যসুত্র

যোগ্যদের শর্ত প্রকাশ, The Daily Campus.

সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, BBC.

একাডেমিক প্রয়োজনীয়তা, EDU.

 ভর্তির পরীক্ষা হবে, Prothomalo.

Subscribe for Daily Newsletter