বিশ্ব খাদ্য দিবস (World Food Day)

বিশ্ব খাদ্য দিবস (World Food Day)

১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়। এটি রাষ্ট্রসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) উদ্যোগ। বিশ্বব্যাপী সচেতনতা, ক্ষুধার মোকাবিলা এবং সকলের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য নিশ্চিত করার সঙ্কল্পকে উদ্দেশ্য করে এই দিনটি পালিত হয়।হাঙ্গেরির প্রাক্তন কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী ডঃ পাল রোমানির পরামর্শে ১৯৭৯ সালের নভেম্বরে বিশ্ব খাদ্য দিবস উদযাপন শুরু হয়। ধীরে ধীরে এটি ক্ষুধা, অপুষ্টি, এবং খাদ্য উৎপাদন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির একটি উপায় হয়ে ওঠে।১৯৭৯ সালে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ২০তম সাধারণ সভায় হাঙ্গেরির তৎকালীন খাদ্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. প্যাল রোমানি এফএওর জন্মদিনটি বিশ্বব্যাপী উদযাপনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৮১ সাল থেকে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিনটি (১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫) দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নিবৃত্তির লক্ষ্যে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে গুরুত্বের সঙ্গে পালন হয়ে আসছে।

ক্ষুধা, অপুষ্টি ও দারিদ্র্য থেকে মুক্ত করার সংগ্রাম নিয়ে ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’ উদযাপন শুরু হয়

১৯৮১ সালেই প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিটি দেশের সরকার ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ক্ষুধা, অপুষ্টি ও দারিদ্র্য থেকে মুক্ত করার সংগ্রামে যুক্ত করার প্রতিপাদ্য নিয়ে ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’ উদযাপন শুরু হয়। এ দিবসের মূল উদ্দেশ্য হলো ক্ষুধা, অপুষ্টি ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলা, কৃষির উন্নতিতে মনোযোগ দেয়া, কৃষিভিত্তিক উৎপাদনে উৎসাহদান, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তা গ্রহণে উৎসাহদান, গ্রামীণ জনগণ, মূলত নারী ও পিছিয়ে পড়া মানুষের অবদানে উৎসাহ দান এবং প্রযুক্তির সমৃদ্ধিকে বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া।

প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ক্ষুধার্ত থাকলেও বিপুল পরিমাণ খাদ্য নষ্ট করা হয়

এফএও জানিয়েছে, এখনকার দিনে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গভীর বৈষম্য এবং অবিচারের শিকার। কমপক্ষে দুই বিলিয়ন মানুষের নাগালে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার নেই। এফএওয়ের রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ক্ষুধার্ত থাকলেও বিপুল পরিমাণ খাদ্য নষ্ট করা হয়। উৎপাদন বা পরিবহনের সময়েই বিপুল পরিমাণ খাদ্য নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া বাড়ির রান্নাঘরে, খুচরো বিক্রেতা বা রেস্তোরাঁগুলিতে ডাস্টবিনে 'অতিরিক্ত' খাবার ফেলে দেওয়া হয়। এর প্রভাব পড়ে পরিবেশেও। খাদ্য বর্জ্য থেকে মিথেনের মতো গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন হয়।

কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করা গেলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি খাদ্যপণ্য উচ্চমূল্যে বিশ্ববাজারে রপ্তানির মাধ্যমে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে। আমি আশা করি, খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তাকে টেকসই করতে ফসলের পুষ্টিসমৃদ্ধ নতুন নতুন জাত ও লাগসই প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং তা সম্প্রসারণে কৃষিবিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সকলে নিরলস প্রয়াস অব্যাহত রাখবে।

বিগত ১৫ বছরে খাদ্য উৎপাদনে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে

বিগত ১৫ বছরে খাদ্য উৎপাদনে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে। উচ্চফলনশীল ও প্রতিকূলতা সহিষ্ণু নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন ও প্রবর্তনের ফলে খাদ্যশস্য, সবজি ও ফল উৎপাদনে বৈচিত্র্য এসেছে এবং ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।ৎ খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পর উৎপাদন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। ২০০৮-০৯ সালে যেখানে মোট খাদ্যশস্য উৎপাদন ছিল ৩ কোটি ২৮ লক্ষ ৯৬ হাজার মেট্রিক টন, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে ৪ কোটি ৭৭ লক্ষ ৬৮ হাজার মেট্রিক টন হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য ফসলের উৎপাদনেও ধারাবাহিক সাফল্য অর্জিত হয়েছে।বিগত ১৫ বছরে ভুট্টা উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে প্রায় ৯ গুণ, আলু ২ গুণ, ডাল ৪ গুণ, তেলবীজ ২.৫ গুণ ও সবজি ৮ গুণ। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের কৃষির সাফল্য বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। বাংলাদেশের ২২টি কৃষিপণ্য উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে রয়েছে। এর মধ্যে ধান উৎপাদনে ৩য়, সবজি ও পেঁয়াজ উৎপাদনে ৩য়, পাট উৎপাদনে ২য়, চা উৎপাদনে ৪র্থ এবং আলু ও আম উৎপাদনে ৭ম।

সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ । চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা সব সময় বিভিন্ন বয়স ও লিঙ্গের মানুষকে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু অনেক সময় অর্থনৈতিক কারণে বা প্রয়োজনীয় পরিমাণ খাদ্যশস্য না পাওয়া-সহ বিভিন্ন কারণে অনেকেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ খাদ্যশস্য পেতে পারেন না। বিশ্ব খাদ্য দিবস এমন একটি সুযোগ যা মানুষকে শুধু সুস্বাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করার সুযোগ দেয়। পাশাপাশি, কৃষির মাধ্যমে অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য প্রচেষ্টা চালানো এবং প্রতিটি মানুষের জন্য খাদ্যের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার সুযোগ দেয় । এছাড়াও আপনি চেষ্টা করার একটি সুযোগ দেয় ৷

জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিই নয়, প্রতিটি মানুষের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যের প্রাপ্যতার জন্য প্রচেষ্টা করা

বিশ্ব খাদ্য দিবসের আয়োজনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলতে গিয়ে, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবহার সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিই নয়, প্রতিটি মানুষের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যের প্রাপ্যতার জন্য প্রচেষ্টা করা ৷ খাদ্যের অপচয় বন্ধের প্রচেষ্টা চালানো এবং এ জন্য কৃষির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে উপকৃত করার জন্য খাদ্য উৎপাদন, বিপণন ও আমদানি-রপ্তানির সম্ভাবনা নিয়ে সচেতনতা ছড়ানো এবং আলোচনা ও প্রচেষ্টা চালানোও এই অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্যের অন্তর্ভুক্ত ।এই উপলক্ষ্যে মানুষ কেবল সম্প্রদায় বা বৃহৎ গোষ্ঠীতে খাদ্য উত্পাদনের দিকে প্রচেষ্টা চালাতে অনুপ্রাণিত হয় না, তবে একক বা পরিবারের মতো ছোট ইউনিটগুলিও রান্নাঘরের বাগানের মতো ছোট চাষ বা চাষাবাদ গ্রহণে উদ্বুদ্ধ হয় । যাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে বড় বা ছোট দলে খাদ্য উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা যায় এবং তারা প্রয়োজনীয় পরিমাণে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে পারে ।

উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম স্থানে থাকা সত্ত্বেও আমাদের দেশের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে

রাষ্ট্রসংঘের 'দ্য স্টেট অফ ফুড সিকিউরিটি অ্যান্ড নিউট্রিশন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড ২০২২ রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে ভারতের ৯৭ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ দেশের জনসংখ্যার প্রায় ৭১%, পুষ্টিকর খাবারের সামর্থ্য রাখতে অক্ষম। যেখানে নেপালে এই সংখ্যা বলা হয়েছিল 84%, পাকিস্তানে ৮৩.৫%, শ্রীলঙ্কায় ৪৯%, ব্রাজিলে ১৯% এবং চীনে প্রায় ১২% । যদিও এই প্রতিবেদনের ফলাফল নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে কিছু পার্থক্য দেখা গিয়েছে, তবুও এটি অস্বীকার করা যায় না যে অনেক দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ বিভিন্ন কারণে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে পারছে না । যার একটি প্রভাব অপুষ্টিতেও দেখা যায়। এই প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্য উৎপাদনে ভারত বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে থাকা এবং ডাল, চাল, গম, মাছ, দুধ ও শাকসবজি উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম স্থানে থাকা সত্ত্বেও আমাদের দেশের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে । অপুষ্টি থেকে । প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২১সালে বিশ্বের ৭৬.৮ কোটি মানুষ অপুষ্টির শিকার হয়েছেন । যার মধ্যে ২২.৪ কোটি অর্থাৎ প্রায় ২৯% ভারতীয় ছিল ।

প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় ৬০ কোটি মানুষ দূষিত খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাচ্ছে প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় ৬০ কোটি মানুষ দূষিত খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়। যার থেকে মারা যায় ৪ লাখ ৪২ হাজার মানুষ। এ ছাড়া ৫ বছরের চেয়ে কম বয়সী শিশুদের ৪৩ শতাংশই অনিরাপদ খাবারজনিত রোগে আক্রান্ত হয়, যার থেকে প্রতি বছর মৃত্যুবরণ করে ১ লাখ ২৫ হাজার শিশু। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বলছে, বিশ্বে এখন প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ খাদ্যের অভাবে দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত।

বাংলাদেশেও অনিরাপদ খাদ্যের ঝুঁকি প্রবল

বাংলাদেশেও অনিরাপদ খাদ্যের ঝুঁকি প্রবল। তবে কখনও কখনও নিরাপদ খাদ্যের চেয়ে খাদ্য প্রাপ্তিই বড় হয়ে দেখা দেয়।গত ৪ বছর করোনা মহামারি এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের দামামায় বাংলাদেশে তেল, চাল, ডাল, চিনি, পেঁয়াজ, মাংস, দুধ, ডিমসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে সরবরাহ ঘাটতি এবং দামের উত্তাপে সেটি আঁচ করা যায়। পরিত্যক্ত চাল কুড়িয়ে পেট বাঁচানোর চেষ্টাই তার বহিঃপ্রকাশ।

সুস্বাস্থ্য ও বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে নিরাপদ খাদ্যের যোগান থাকা গুরুত্বপূর্ণ

সুস্বাস্থ্য ও বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে নিরাপদ খাদ্যের যোগান থাকা গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যের মাধ্যমে যে সকল রোগ ছড়ায় তা সাধারণত সংক্রামক ও ক্ষতিকর। খাদ্য ও পানিবাহিত রোগের কারণ হলো ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, পরজীবী ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ, যা খালি চোখে দেখা যায় না। এ সকল রোগব্যাধির উৎস দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করে।

অনিরাপদ খাদ্য শুধু মানুষের স্বাস্থ্য নয়, বরং অর্থনীতির জন্যেও ক্ষতিকর

খাদ্যবাহিত জীবাণুর কারণে মারাত্মক ডায়রিয়া, এমনকি মেনিনজাইটিস পর্যন্ত হতে পারে। তবে, খাদ্যে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার অধিক ক্ষতি করে থাকে। এটি স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক অক্ষমতা বা মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে, যেমন: ক্যান্সার। খাদ্য নিরাপত্তার একটি জরুরি কাজ হলো খাদ্য ব্যবস্থার প্রতিটি ধাপে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা। এই ধাপগুলো ফসল সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ, সরবরাহ থেকে শুরু হয়ে খাবার প্রস্তুত ও গ্রহণ করা পর্যন্ত বিস্তৃত। অনিরাপদ খাদ্য শুধু মানুষের স্বাস্থ্য নয়, বরং অর্থনীতির জন্যেও ক্ষতিকর। অনিরাপদ খাদ্যের কারণে অসহায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, বিশেষত নারী ও শিশু এবং দেশান্তরী মানুষ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

বিশ্বব্যাপী সচেতনতা, ক্ষুধার মোকাবিলা এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য নিশ্চিত করার সংকল্পকে সামনে রেখে প্রতি বছর দিনটি পালন হয়।গত কয়েক দশকে পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাষযোগ্য জমি সংরক্ষণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বনায়ন, আন্তর্জাতিক উন্নয়নের মতো কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো; বৈশ্বিক, আঞ্চলিক ও জাতিসংঘের সংস্থাগুলো বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ব্যস্ত হয়ে আছে বিশ্বের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)।


তথ্যসুত্র

পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ু, Newsbangla24.

খাদ্যবাহিত জীবাণুর কারণে, Somoyerkonthosor.

পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর , Etvbharat.

বিশ্ব খাদ্য দিবস, Deshrupantor.

 বিশ্ব খাদ্য দিবস , Ittefaq.

বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত, Hindustantimes.

Subscribe for Daily Newsletter